Dhaka , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বান্দরবানে শীতে চাহিদা বাড়ছে গরম কাপড়।

  • প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ৬৮ বার পড়া হয়েছে
print news

হ্লাসিং থোয়াই মার্মা; বান্দরবান প্রতিনিধি:

শীতকাল মানে চারিদিকে কুয়াশাছন্ন সকাল ঠান্ডা বাতাস আর প্রকৃতি নতুন রূপে ফিরে আসে। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে পাহাড়ি জনপদ জেলা বান্দরবান। শীতের আমেজ শুরু হতেই বান্দরবানে বাজার গুলোতে গরম কাপড় চাহিদা বেড়ে গেছে। সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি ক্রেতারা নানা ধরনের শীতের পোশাক কিনছে। বিক্রেতাও খুশি ক্রেতাদের আনাগোনায় দেখে।

শীতের তীব্রতা কারণে চাহিদা বাড়ছে গরম কাপড়ের । শীতের এসময়ে চাহিদা বেড়েছে বিভিন্ন ধরনের জ্যাকেট, সোয়েটার, হুডি, মাফলার, চাদর, কম্বলের । বান্দরবান বাজার, কে এস প্রু মার্কেট, বার্মিজ মার্কেট, হ্লাহ্লা বার্মিজ মার্কেট, চৌধুরী মার্কেট, বালাঘাটা বাজার সহ বিক্রি হচ্ছে এ শীতের পোশাক। বিশেষ করে তরুণরা আকৃষ্ট করে  নতুন ডিজাইন এবং ট্রেন্ডি পোশাকের দিকে। শুধু মার্কেট নয়, বেচাকেনা বেড়েছে ফুটপাতের দোকানগুলোতে। এইসব দোকানে নিম্ন-মধ্যবিত্তরা জড়ো হচ্ছে।

বান্দরবান কেএস প্রু মার্কেটের দোকানদার আলী আকবর বলেন, আমাদের ব্যবসা মূলত শীতের প্রকোপ সাপেক্ষে নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে চলবে মার্চ পর্যন্ত। দেশি বিদেশি কম্বল ও চাদরের পরিমাণ বেশি দোকানে।

বান্দরবান চৌধুরী মার্কেটের দোকানদার মোঃ আবু তাহের জানান, শীতের প্রকোপ শুরুর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের বিক্রি বেড়েছে। মূলত ছেলেদের জ্যাকেট, শীতের ফানেল শার্ট, জিন্স প্যান্ট বেশি বিক্রি করছি। পাশাপাশি সোয়েটার ও মেয়েদের বিভিন্ন রকমের শাল চলছে পুরোদমে।

শীতের কাপড় কিনতে আসা ক্রেতা মোঃ রিয়াজ বলেন , এখনই শীতের পোশাক কেনার সময়। নিজের জন্য এবং পরিবারের জন্যও কিনতে এসেছি। পাহাড়ে এখন বেশি শীত পড়ছে। সন্ধ্যা নামলেই শীতের প্রকোপ দেখা যায়। বেশি রাত হলে শীত আরও বাড়তে থাকে।

জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত ড়কর্মকর্তা সনাতন কুমার মন্ডল জানান,  গত এক সপ্তাহে বান্দরবানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গড়ে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Chtbarta

জনপ্রিয়

মানিকছড়ি সদর ইউনিয়নে কৃষক সমাবেশ

বান্দরবানে শীতে চাহিদা বাড়ছে গরম কাপড়।

প্রকাশিত: ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
print news

হ্লাসিং থোয়াই মার্মা; বান্দরবান প্রতিনিধি:

শীতকাল মানে চারিদিকে কুয়াশাছন্ন সকাল ঠান্ডা বাতাস আর প্রকৃতি নতুন রূপে ফিরে আসে। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে পাহাড়ি জনপদ জেলা বান্দরবান। শীতের আমেজ শুরু হতেই বান্দরবানে বাজার গুলোতে গরম কাপড় চাহিদা বেড়ে গেছে। সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি ক্রেতারা নানা ধরনের শীতের পোশাক কিনছে। বিক্রেতাও খুশি ক্রেতাদের আনাগোনায় দেখে।

শীতের তীব্রতা কারণে চাহিদা বাড়ছে গরম কাপড়ের । শীতের এসময়ে চাহিদা বেড়েছে বিভিন্ন ধরনের জ্যাকেট, সোয়েটার, হুডি, মাফলার, চাদর, কম্বলের । বান্দরবান বাজার, কে এস প্রু মার্কেট, বার্মিজ মার্কেট, হ্লাহ্লা বার্মিজ মার্কেট, চৌধুরী মার্কেট, বালাঘাটা বাজার সহ বিক্রি হচ্ছে এ শীতের পোশাক। বিশেষ করে তরুণরা আকৃষ্ট করে  নতুন ডিজাইন এবং ট্রেন্ডি পোশাকের দিকে। শুধু মার্কেট নয়, বেচাকেনা বেড়েছে ফুটপাতের দোকানগুলোতে। এইসব দোকানে নিম্ন-মধ্যবিত্তরা জড়ো হচ্ছে।

বান্দরবান কেএস প্রু মার্কেটের দোকানদার আলী আকবর বলেন, আমাদের ব্যবসা মূলত শীতের প্রকোপ সাপেক্ষে নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে চলবে মার্চ পর্যন্ত। দেশি বিদেশি কম্বল ও চাদরের পরিমাণ বেশি দোকানে।

বান্দরবান চৌধুরী মার্কেটের দোকানদার মোঃ আবু তাহের জানান, শীতের প্রকোপ শুরুর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের বিক্রি বেড়েছে। মূলত ছেলেদের জ্যাকেট, শীতের ফানেল শার্ট, জিন্স প্যান্ট বেশি বিক্রি করছি। পাশাপাশি সোয়েটার ও মেয়েদের বিভিন্ন রকমের শাল চলছে পুরোদমে।

শীতের কাপড় কিনতে আসা ক্রেতা মোঃ রিয়াজ বলেন , এখনই শীতের পোশাক কেনার সময়। নিজের জন্য এবং পরিবারের জন্যও কিনতে এসেছি। পাহাড়ে এখন বেশি শীত পড়ছে। সন্ধ্যা নামলেই শীতের প্রকোপ দেখা যায়। বেশি রাত হলে শীত আরও বাড়তে থাকে।

জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত ড়কর্মকর্তা সনাতন কুমার মন্ডল জানান,  গত এক সপ্তাহে বান্দরবানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গড়ে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।