Dhaka , মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রুমা ও থানচি সড়কে ভারী যান চলাচল বন্ধ।

print news

বান্দরবান প্রতিনিধি:

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে প্রবল বর্ষণে বান্দরবান সদরের লাইমি পাড়ার কাছে একটি বেইলি ব্রিজের নিচের মাটি  সরে গিয়ে বান্দরবান থে‌কে রুমা-থানচি সড়‌কে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।একই সাথে ১৫ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় চরম দূর্ভোগে র‌য়ে‌ছে স্থানীয়রা।

মঙ্গলবার (২৮ মে) সকালে বান্দরবান সদরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এই তথ্য জানা যায়।

স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে গত ২৬ মে থেকে থেমে থেমে ভারি বৃষ্টিপাত ও সাথে হাল্কা থেকে মাঝারি আকারের ঝড়ো  হাওয়া হয়। এতে বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ লাইনে গাছ ভেঙে পড়ে প্রায় ১৫ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে জেলা সদর, থানচি ও রুমায় উপজেলায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বিদ্যুৎ বিহীন নগরীতে পরিনত হওয়ার পাশাপাশি দীর্ঘক্ষণ মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এসব এলাকা গুলো। ইতিমধ্যেই বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে এলাকাবাসী দুর্ভোগে পড়েছে।

এছাড়া বান্দরবান-রুমা-থানচি সড়কের মিলছড়ি পুলিশ ক্যাম্প সংলগ্ন লাইমী পাড়া এলাকার এক‌টি বেইলী ব্রীজের নীচের  মাটি সরে গিয়ে ব্রিজের গাইড ওয়াল ভেঙ্গে  যাওয়ায় বান্দরবান থেকে রুমা-থানচিতে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

থানচি বাস মালিক সমিতির লাইন ম্যান সাহাব উদ্দীন জানান, ব্রীজের একপাশে গাইড ওয়াল ভেঙ্গে গিয়ে এক পাশ দেবে যাওয়ায় যানবাহন চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে ব্রিজটি। ফলে দূর্ঘটনা এড়াতে রুমা-থানচিতে সকল প্রকার ভারি যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।

মিলনছড়ি পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ  রবিন্দু চাকমা  জানান, ভারী বৃষ্টির ফলে মিলনছড়ি ক্যাম্প ও লাইমী পাড়ার মাঝামাঝি  বেইলি ব্রিজের দক্ষিণ পাশের একাংশ দেবে যাওয়ার কারণে ভারী যানবাহন  চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।

Tag :
জনপ্রিয়

জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক সংস্থার কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

রুমা ও থানচি সড়কে ভারী যান চলাচল বন্ধ।

প্রকাশিত: ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪
print news

বান্দরবান প্রতিনিধি:

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে প্রবল বর্ষণে বান্দরবান সদরের লাইমি পাড়ার কাছে একটি বেইলি ব্রিজের নিচের মাটি  সরে গিয়ে বান্দরবান থে‌কে রুমা-থানচি সড়‌কে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।একই সাথে ১৫ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় চরম দূর্ভোগে র‌য়ে‌ছে স্থানীয়রা।

মঙ্গলবার (২৮ মে) সকালে বান্দরবান সদরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এই তথ্য জানা যায়।

স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে গত ২৬ মে থেকে থেমে থেমে ভারি বৃষ্টিপাত ও সাথে হাল্কা থেকে মাঝারি আকারের ঝড়ো  হাওয়া হয়। এতে বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ লাইনে গাছ ভেঙে পড়ে প্রায় ১৫ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে জেলা সদর, থানচি ও রুমায় উপজেলায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বিদ্যুৎ বিহীন নগরীতে পরিনত হওয়ার পাশাপাশি দীর্ঘক্ষণ মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এসব এলাকা গুলো। ইতিমধ্যেই বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে এলাকাবাসী দুর্ভোগে পড়েছে।

এছাড়া বান্দরবান-রুমা-থানচি সড়কের মিলছড়ি পুলিশ ক্যাম্প সংলগ্ন লাইমী পাড়া এলাকার এক‌টি বেইলী ব্রীজের নীচের  মাটি সরে গিয়ে ব্রিজের গাইড ওয়াল ভেঙ্গে  যাওয়ায় বান্দরবান থেকে রুমা-থানচিতে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

থানচি বাস মালিক সমিতির লাইন ম্যান সাহাব উদ্দীন জানান, ব্রীজের একপাশে গাইড ওয়াল ভেঙ্গে গিয়ে এক পাশ দেবে যাওয়ায় যানবাহন চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে ব্রিজটি। ফলে দূর্ঘটনা এড়াতে রুমা-থানচিতে সকল প্রকার ভারি যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।

মিলনছড়ি পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ  রবিন্দু চাকমা  জানান, ভারী বৃষ্টির ফলে মিলনছড়ি ক্যাম্প ও লাইমী পাড়ার মাঝামাঝি  বেইলি ব্রিজের দক্ষিণ পাশের একাংশ দেবে যাওয়ার কারণে ভারী যানবাহন  চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।